তুমি তোমার পছন্দের ৫টি বা ১০টি কলেজে আবেদন করতে পারবে। ধরি, আবেদন করার পর তুমি তোমার তালিকার 4 নম্বর কলেজটিতে চান্স পেয়েছো। চান্স পাওয়ার পর তোমাকে কলেজটি নিশ্চয়ন করতে হবে। এ নিশ্চয়ন করার পর মাইগ্রেশন অটো অন হয়ে যাবে। যখন তোমার মাইগ্রেশন অন হয়ে যাবে তখন তালিকার উপরের কলেজগুলোতে তোমার ভর্তির সম্ভাবনা তৈরি হবে।
ধরো, তোমার পছন্দ ছিল ১নাম্বার কলেজটি কিন্তু তুমি তোমার রেজাল্টের কারণে চান্স পেয়েছো 4 নাম্বাটিতে। ধরো এক নাম্বারে কলেজটিতে আসন রয়েছে 1000 এরমধ্যে 900 শিক্ষার্থী ভর্তি হয়েছে আর বাকি 100 জন শিক্ষার্থী ভর্তি বাতিল করেছে। ওই 100 টি সিট মাইগ্রেশনের মাধ্যমে ফিলআপ করানো হয়। আরেকটি কথা হলো মাইগ্রেশন সব সময় উপরের দিকে যায় নিজের দিকে কখনোই যায়না। আশাকরি বুঝতে পেরেছো মাইগ্রেশন কি।
মাইগ্রেশন কি বাতিল করা যায়?
মাইগ্রেশন যেহেতু অটো চালু হবে সেহেতু এটা বাতিল করা যাবে না। বাতিল করতে চাও হলে তোমার ভর্তি বাতিল করতে হবে পরবর্তী পর্যায়ে ভর্তি হতে পারবে কিনা বা কলেজ কোনটা পাওয়া সেরা গ্যারান্টি তো নাই।
মাইগ্রেশন কিভাবে চালু হয়?
যখন তুমি ভর্তি নিশ্চায়ন করবে তখনই সাথে সাথে তোমার মাইগ্রেশনটি অন হয়ে যাবে।
মাইগ্রেনশনের জন্য আলাদা কোনো ফি দিতে হয়?
মাইগ্রেশন অন করার জন্য আলাদা কোনো ফি দিতে হয় না।
মাইগ্রেশন কত বার হয়?
মাইগ্রেশন দুইবার হয়ে থাকে। প্রথম পর্যায়ে ভর্তি কনফার্ম করার পর প্রথম পর্যায়ের মাইগ্রেশন অন হয়ে যাবে। আবার, ২য় পর্যায়ে ভর্তি কনফার্ম করার পর ২য় পর্যায়ের মাইগ্রেশন অন হয়ে যাবে।