সিলেট শহরে সম্প্রতি রাজনৈতিক দলগুলোর নেতা-কর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা বেড়েছে। এ ধরনের সংঘর্ষে ছাত্রলীগ, যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, ছাত্রদল ও জামায়াত-শিবিরের নেতা-কর্মীরা জড়িত ছিলেন। নিচে কিছু উল্লেখযোগ্য ঘটনার সংক্ষিপ্ত বিবরণ দেওয়া হলো:
-
নভেম্বর ২০২৪: শাহপরাণ বাহুবল এলাকায় সিনিয়র-জুনিয়র দ্বন্দ্বের জেরে যুবদল কর্মী বিলাল আহমদ মুন্সী নিহত হন।
-
নভেম্বর ২০২৩: বন্দরবাজার এলাকায় ছাত্রদল, জামায়াত-শিবির ও ছাত্রলীগের মধ্যে ত্রিমুখী সংঘর্ষ হয়, যাতে ছাত্রলীগের বেশ কয়েকজন নেতা-কর্মীসহ পথচারী ও সাংবাদিক আহত হন।
-
নভেম্বর ২০২3: বন্দরবাজার এলাকায় ছাত্রদল ও জামায়াত-শিবিরের সঙ্গে ছাত্রলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগের সংঘর্ষে অন্তত ১৫ জন আহত হন।
-
জুলাই 2024: কোটা সংস্কার আন্দোলনকারীদের ওপর ছাত্রলীগের সশস্ত্র হামলায় অন্তত ১০ জন আহত হন।
এই ঘটনাগুলোতে রাজনৈতিক দলগুলোর নেতা-কর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষ ও সহিংসতার বিষয়টি স্পষ্ট। তবে, আপনার উল্লেখিত “কথা-কাটাকাটির জেরে স্বেচ্ছাসেবক ও যুবদল নেতা-কর্মীদের সংঘর্ষ” সম্পর্কে সরাসরি কোনো তথ্য আমার কাছে নেই। তবে, উপরে উল্লেখিত ঘটনাগুলোতে রাজনৈতিক দলগুলোর নেতা-কর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষ ও সহিংসতা স্পষ্টভাবে দেখা গেছে।